সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

প্রচ্ছদ বিষয়

যিশু কি একজন বাস্তব ব্যক্তি?

যিশু কি একজন বাস্তব ব্যক্তি?

তিনি ধনীও ছিলেন না কিংবা কোনো ক্ষমতাবান ব্যক্তিও ছিলেন না। এমনকী তাঁর নিজের কোনো বাড়িও ছিল না। তারপরও, তাঁর শিক্ষাগুলো লক্ষ লক্ষ ব্যক্তিকে প্রভাবিত করেছে। যিশু কি একজন বাস্তব ব্যক্তি? আধুনিক সময়ের ও প্রাচীন কালের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা এই সম্বন্ধে কী বলেন?

  • মাইকেল গ্র্যান্ট, একজন ইতিহাসবেত্তা এবং প্রাচীন সভ্যতার একজন বিশেষজ্ঞ বলেন: “ইতিহাস সংক্রান্ত বিষয়বস্তু রয়েছে এমন প্রাচীন লেখাগুলোর সঠিকতা যাচাই করার ক্ষেত্রে আমরা যে-নীতি অনুসরণ করি, সেই একই নীতি যদি নূতন নিয়ম-এর ক্ষেত্রে অনুসরণ করা হয়, তা হলে আমরা কখনোই যিশুর অস্তিত্বকে অস্বীকার করতে পারি না, যেমনটা সেই অসংখ্য পৌত্তলিক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রেও করতে পারি না, যাদের ঐতিহাসিক চরিত্রের বাস্তবতা নিয়ে কখনো কোনো প্রশ্ন তোলা হয়নি।”

  • রুডল্ফ বুল্টম্যান, একজন অধ্যাপক, যিনি নূতন নিয়ম নিয়ে গবেষণা করেছেন, বলেন: “যিশু আসলেই ছিলেন কি না, সেটা নিয়ে সন্দেহ করা একেবারে ভিত্তিহীন আর তাই এটা যুক্তি দিয়ে ভুল প্রমাণ করা নিরর্থক। সুস্থমস্তিস্কের কোনো ব্যক্তিই এই ব্যাপারে সন্দেহ করবে না যে, ঐতিহাসিক পরিবর্তনের প্রবর্তক হলেন যিশু, যে-পরিবর্তন প্রথমে প্রাচীন পলেস্টীয় [খ্রিস্টান] সমাজে ঘটেছিল।”

  • উইল ডুরান্ট, একজন ইতিহাসবেত্তা, লেখক ও দার্শনিক, লেখেন: “একই প্রজন্মের কয়েক জন ব্যক্তি [সুসমাচারের লেখকরা] যদি বানিয়ে বানিয়ে এমন এক ব্যক্তির গল্প লেখেন, যার ব্যক্তিত্ব এতটা অসাধারণ ও চমৎকার, যিনি এতটা উচ্চ নীতি মেনে চলেন এবং যিনি লোকেদেরকে একটা পরিবারের মতো একত্রে বাস করার জন্য এতটা অনুপ্রেরণা জোগান, তা হলে সেটা সুসমাচারের বিবরণে লিপিবদ্ধ যেকোনো অলৌকিক কাজের চেয়ে আরও অসাধারণ বিষয় বলে মনে হবে।”

  • অ্যালবার্ট আইনস্টাইন, একজন যিহুদি পদার্থবিদ, যিনি জার্মানীতে জন্মগ্রহণ করেন, দাবি করেন: “যদিও আমি একজন যিহুদি, কিন্তু নাসরতীয়ের [যিশু] অসাধারণ চরিত্র দেখে আমি অভিভূত হয়ে গিয়েছি।” তাকে যখন জিজ্ঞেস করা হয় যে, তিনি যিশুকে একজন ঐতিহাসিক ব্যক্তি হিসেবে দেখেন কি না, তখন তিনি বলেন: “অবশ্যই! সুসমাচারের বিবরণ পড়ে যে-কেউই স্বীকার করতে বাধ্য হবে যে, যিশু একজন বাস্তব ব্যক্তি। প্রতিটা বাক্যে তাঁর অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়। কোনো কাল্পনিক চরিত্র এতটা জীবন্ত হতে পারে না।”

    “সুসমাচারের বিবরণ পড়ে যে-কেউই স্বীকার করতে বাধ্য হবে যে, যিশু একজন বাস্তব ব্যক্তি।”—অ্যালবার্ট আইনস্টাইন

ইতিহাস কী বলে?

যিশুর জীবন ও পরিচর্যা সম্বন্ধে সবচেয়ে বেশি বিস্তারিত তথ্য বাইবেলের যে-বিবরণগুলোতে লিপিবদ্ধ রয়েছে, সেগুলো সুসমাচারের বই নামে পরিচিত আর এগুলো লেখকদের নামে নামকরণ করা হয়েছে, যেমন মথি, মার্ক, লূক ও যোহন। এ ছাড়া, প্রথম শতাব্দী এবং এর কাছাকাছি সময়ে বেশ কিছু ন-খ্রিস্টীয় উৎসেও তাঁর নাম পাওয়া যায়।

  • ট্যাসিটাস

    (প্রায় ৫৬-১২০ খ্রিস্টাব্দ) প্রাচীন কালের বড়ো বড়ো ইতিহাসবেত্তাদের মধ্যে ট্যাসিটাসও একজন। ঐতিহাসিক নথিপত্র (ল্যাটিন) নামে তার যে-বই রয়েছে, সেখানে তিনি ১৪ থেকে ৬৮ খ্রিস্টাব্দের রোমীয় সাম্রাজ্যের বিষয়ে তুলে ধরেছেন। (৩৩ খ্রিস্টাব্দে যিশু মারা যান।) ট্যাসিটাস লেখেন, ৬৪ খ্রিস্টাব্দে রোমে যখন ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে, তখন এর জন্য সম্রাট নিরোকে দায়ী করা হয়। কিন্তু, ট্যাসিটাস আরও লেখেন, “বিষয়টাকে গুজব বলে উড়িয়ে দিয়ে” নিরো খ্রিস্টানদের উপর দোষ চাপিয়ে দেন। এরপর ট্যাসিটাস বলেন: “খ্রিস্ট, যাঁর কাছ থেকে [খ্রিস্টান] নাম এসেছে, তিনি তিবরিয়ের রাজত্বকালে প্রাদেশিক কর্মকর্তা, পন্তীয় পীলাতের আদেশে মৃত্যুদণ্ড ভোগ করেছিলেন।”—ঐতিহাসিক নথিপত্র, ১৫, ৪৪.

  • সুইতোনিয়াস

    (প্রায় ৬৯-১২২ খ্রিস্টাব্দের পর পর্যন্ত) কৈসরদের জীবনী (ল্যাটিন) নামক বইয়ে এই রোমীয় ইতিহাসবেত্তা প্রথম ১১ জন রোমীয় সম্রাটের শাসনকালে যে-ঘটনাগুলো ঘটেছিল, সেগুলো লিপিবদ্ধ করেন। সম্রাট ক্লৌদিয় সম্বন্ধে লেখা বিভাগে, রোমের যিহুদিদের মধ্যে যে-দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছিল, সেই সম্বন্ধে উল্লেখ করা হয়েছে আর এই দ্বন্দ্ব সম্ভবত যিশুকে নিয়ে হয়েছিল। (প্রেরিত ১৮:২) সুইতোনিয়াস লেখেন: “যেহেতু খ্রিস্টের কারণেই যিহুদিদের মধ্যে ক্রমাগত গণ্ডগোলের সৃষ্টি হতো, তাই তিনি [ক্লৌদিয়] তাদেরকে রোম থেকে বের করে দেন।” (পুজোনীয় ক্লৌদিয়, ২৫, ৪, ল্যাটিন) যদিও সুইতোনিয়াস ভুলভাবে দোষারোপ করেছিলেন যে, যিশুই গণ্ডগোলের কারণ কিন্তু তিনি তাঁর অস্তিত্ব নিয়ে কোনো সন্দেহ করেননি।

  • প্লিনি দ্যা ইয়ংগার

    (প্রায় ৬১-১১৩ খ্রিস্টাব্দ) বিথুনিয়ার (বর্তমান তুরস্ক) এই রোমীয় গ্রন্থকার ও প্রশাসক, সেই সাম্রাজ্যের খ্রিস্টানদের সঙ্গে কেমন আচরণ করা উচিত, সেই সম্বন্ধে রোমীয় সম্রাট ট্র্যাজেনকে লিখেছিলেন। প্লিনি বলেন, তিনি খ্রিস্টানদের বিশ্বাস ত্যাগ করার জন্য জোর করেন এবং যারা অস্বীকার করে, তাদেরকে মৃত্যুদণ্ড দেন। “যারা . . . আমার সঙ্গে সঙ্গে [পৌত্তলিক] দেবতাদের ডাকে এবং আপনার প্রতিমার সামনে দ্রাক্ষারস ও সুগন্ধি দ্রব্য দিয়ে সম্মান প্রদর্শন করে . . . এবং শেষে খ্রিস্টকে নিন্দা করে, তাদেরকে আমি ছেড়ে দেওয়া উপযুক্ত বলে মনে করি।”—প্লিনি—পত্রসমূহ, বই ১০, ৯৬, ল্যাটিন।

  • ফ্লেভিয়াস জোসিফাস

    (প্রায় ৩৭-১০০ খ্রিস্টাব্দ) এই যিহুদি যাজক ও ইতিহাসবেত্তা বলেন, হানন নামে একজন যিহুদি মহাযাজক, যিনি সবসময় রাজনৈতিক ক্ষমতা কাজে লাগাতেন, তিনি “মহাসভার [যিহুদি উচ্চ আদালত] বিচারকদের নিয়ে এক সভা করেছিলেন এবং যিশু, যাঁকে খ্রিস্ট বলা হতো, তাঁর ভাই যাকোবকে তাদের সামনে নিয়ে এসেছিলেন।”—যিহুদি নিদর্শনগুলো, ২০, ২০০, গ্রিক।

  • তালমুড

    যিহুদি রব্বিদের দ্বারা লিখিত এই সংকলন—যা তৃতীয় থেকে ষষ্ঠ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে লেখা হয়েছে—দেখায়, এমনকী যিশুর শত্রুরাও তাঁর অস্তিত্বকে স্বীকার করেছিল। একটা অংশে এভাবে লেখা আছে, “নিস্তারপর্বের সময় নাসরতের ইশুকে [যিশু] হত্যা করা হয়েছিল” আর এটা ঐতিহাসিকভাবে সঠিক। (বাবিলীয় তালমুড, মহাসভা ৪৩ক, মিউনিক কোডেক্স, হিব্রু; যোহন ১৯:১৪-১৬ পদ দেখুন।) আরেকটা অংশে লেখা আছে: “আমরা যেন কোনো সন্তান অথবা ছাত্রকে এমনভাবে গড়ে না তুলি, যাতে সে সেই নাসরতীয়”—যে-উপাধিটা প্রায়ই যিশুর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়—“ব্যক্তির মতো জনসমক্ষে নিজের অসম্মান নিয়ে আসে।”—বাবিলীয় তালমুড, বেরাকথ ১৭খ, পাদটীকা, মিউনিক কোডেক্স; লূক ১৮:৩৭ পদ দেখুন।

বাইবেলের সাক্ষ্যপ্রমাণ

যিশুর জীবন ও পরিচর্যার বিষয়ে সুসমাচারের বইগুলোতে বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে, যার মধ্যে বিভিন্ন ব্যক্তি, স্থান এবং সময় সম্বন্ধে পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনা রয়েছে। এগুলো হল নির্ভরযোগ্য ইতিহাসের এক প্রমাণ। লূক ৩:১, ২ পদে এর একটা উদাহরণ পাওয়া যায়। এই শাস্ত্রপদ আমাদের বুঝতে সাহায্য করে, যোহন বাপ্তাইজক নামে যিশুর একজন অগ্রদূত ঠিক কোন সময়টাতে তার কাজ শুরু করেছিলেন।

“প্রত্যেক শাস্ত্র-লিপি ঈশ্বর-নিশ্বসিত।” —২ তীমথিয় ৩:১৬, পাদটীকা।

লূক লিখেছিলেন: “তিবিরিয় কৈসরের রাজত্বের পঞ্চদশ বৎসরে যখন পন্তীয় পীলাত যিহূদিয়ার অধ্যক্ষ, হেরোদ গালীলের রাজা, তাঁহার ভ্রাতা ফিলিপ যিতূরিয়া ও ত্রাখোনীতিয়া প্রদেশের রাজা, এবং লুষাণিয় অবিলীনীর প্রদেশের রাজা, তখন হানন কায়াফার মহাযাজকত্ব কালে ঈশ্বরের বাণী প্রান্তরে সখরিয়ের পুত্ত্র যোহনের নিকটে উপস্থিত হইল।” এই বিস্তারিত ও পুঙ্খানুপুঙ্খ তালিকা আমাদের বুঝতে সাহায্য করে যে, ২৯ খ্রিস্টাব্দে ‘ঈশ্বরের বাণী যোহনের নিকটে উপস্থিত হইয়াছিল।’

লূক যে-সাত জন ব্যক্তির নাম উল্লেখ করেছেন, তারা ইতিহাসবেত্তাদের কাছে খুবই পরিচিত। এটা ঠিক যে, একটা সময় কিছু সমালোচক পন্তীয় পীলাত ও লুষাণিয়ের অস্তিত্ব নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু, সমালোচকদের এই সন্দেহ মিথ্যা প্রমাণিত হয়। প্রাচীন অভিলিখনগুলোতে সেই দুই কর্মকর্তার নাম পাওয়া যায় আর এটা লূকের বিবরণের সত্যতাকে নিশ্চিত করে। *

কেন এটা জানা গুরুত্বপূর্ণ?

যিশু লোকেদের ঈশ্বরের রাজ্য সম্বন্ধে শিক্ষা দিয়েছিলেন, যেটা হল বিশ্বব্যাপী এক সরকার

যিশুর অস্তিত্ব নিয়ে যে-প্রশ্ন তোলা হয়েছে, সেটার উত্তর জানা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তাঁর শিক্ষাগুলো অতীব গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, যিশু লোকেদের শিখিয়েছিলেন যে, কীভাবে এক সুখী ও পরিতৃপ্তিদায়ক জীবন উপভোগ করা যায়। * এ ছাড়া, তিনি এমন এক সময় সম্বন্ধে প্রতিজ্ঞা করেছেন, যখন মানবজাতি প্রকৃত শান্তি ও নিরাপত্তা উপভোগ করবে এবং বিশ্বব্যাপী একটা সরকারের অধীনে একতাবদ্ধভাবে বাস করবে, যে-সরকারকে বলা হয় ‘ঈশ্বরের রাজ্য।’—লূক ৪:৪৩.

‘ঈশ্বরের রাজ্য,’ এই আখ্যাটা খুবই উপযুক্ত কারণ বিশ্বব্যাপী এই সরকারের মাধ্যমেই পুরো পৃথিবীর উপর ঈশ্বর শাসন করবেন। (প্রকাশিত বাক্য ১১:১৫) যিশু এই বিষয়টা তাঁর আদর্শ প্রার্থনায় স্পষ্ট করেছিলেন: “হে আমাদের স্বর্গস্থ পিতঃ, . . . তোমার রাজ্য আইসুক, তোমার ইচ্ছা সিদ্ধ হউক, যেমন স্বর্গে তেমনি পৃথিবীতেও হউক।” (মথি ৬:৯, ১০) মানবজাতির জন্য এই শাসনের অর্থ কী? নীচের এই বিষয়গুলো বিবেচনা করুন:

  • যুদ্ধ ও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা শেষ হয়ে যাবে। গীতসংহিতা ৪৬:৮-১১.

  • ভক্তিহীন লোকেরা দূর হয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দুষ্টতা এবং সেইসঙ্গে লোভ ও কলুষতা চিরকালের জন্য শেষ হয়ে যাবে।গীতসংহিতা ৩৭:১০, ১১.

  • ঈশ্বরের রাজ্যের প্রজারা এমন ধরনের কাজ করতে পারবে, যার মুল্য রয়েছে এবং যা উত্তম ফল নিয়ে আসে।যিশাইয় ৬৫:২১, ২২.

  • পৃথিবীর সমস্ত দূষণ দূর হয়ে যাবে এবং প্রচুর ফসল উৎপন্ন হবে।গীতসংহিতা ৭২:১৬; যিশাইয় ১১:৯.

কেউ কেউ এই প্রতিজ্ঞাগুলোকে অবাস্তব বলে মনে করতে পারে। কিন্তু, মানুষের প্রচেষ্টার উপর নির্ভর করাটাই কি অবাস্তব নয়? এটা বিবেচনা করুন: শিক্ষা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির দিক দিয়ে উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছানো সত্ত্বেও লক্ষ লক্ষ লোক আজকে ভবিষ্যতের কথা ভেবে অনিশ্চয়তা বোধ করে এবং দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। আর প্রতিদিন আমরা টাকাপয়সার সমস্যা, রাজনৈতিক চাপ ও ধর্মীয় নিপীড়নের প্রমাণ এবং লোভ ও কলুষতা দেখতে পাই। হ্যাঁ, প্রকৃত বিষয়টা হল, মানবশাসন পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে!—উপদেশক ৮:৯.

যিশুর অস্তিত্ব নিয়ে যে-প্রশ্ন রয়েছে, সেই সম্বন্ধে একটু হলেও আমাদের বিবেচনা করা উচিত। * ২ করিন্থীয় ১:১৯, ২০ পদ বলে: “ঈশ্বরের যত প্রতিজ্ঞা, [খ্রিস্টতেই] সে সকলের ‘হাঁ’ হয়।” ▪ (g16-E No. 5)

^ অনু. 23 একটা অভিলিখনে লুষাণিয় নামে একজন ব্যক্তির উল্লেখ রয়েছে, যিনি একটা “প্রদেশে রাজা” ছিলেন। (লূক ৩:১) লূক যে-সময়ের কথা উল্লেখ করেছিলেন, তিনি ঠিক সেই সময়ই অবিলীনীর শাসক ছিলেন।

^ অনু. 25 মথি ৫ থেকে ৭ অধ্যায়ে যিশুর শিক্ষার এক চমৎকার উদাহরণ পাওয়া যায়, যেটাকে বলা হয় পর্বতেদত্ত উপদেশ।

^ অনু. 32 যিশু ও তাঁর শিক্ষার বিষয়ে আরও তথ্যের জন্য www.ps8318.com ওয়েবসাইটে গিয়ে BIBLE TEACHINGS > BIBLE QUESTIONS ANSWERED অংশ দেখুন।