সরাসরি বিষয়বস্তুতে যান

সরাসরি বিষয়সূচিতে যান

যখন একজন সাথির বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয়

যখন একজন সাথির বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয়

পারিবারিক সুখের চাবিকাঠি

যখন একজন সাথির বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয়

যখন থেকেই আমার ক্রনিক ফ্যাটিগ সিনড্রম রোগ ধরা পড়ে, তখন থেকেই আমার স্বামীকে সমস্ত জাগতিক কাজ করতে হয়। কিন্তু, সে কখনোই আমার সঙ্গে আমাদের খরচপাতি নিয়ে কথা বলে না। কেন সে আমাকে এই ব্যাপারে কিছুই জানায় না? আমাদের আর্থিক অবস্থা নিশ্চয়ই এতটা খারাপ যে, সে জানে আমি যদি তা জানতে পারি, তাহলে আমি আতঙ্কিত হয়ে পড়ব।—ন্যান্সি। *

বিয়ে এক প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে, কিন্তু একজন সাথি যখন দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভোগেন আর অন্যজন সুস্থ থাকেন, তখন জটিলতা বহুগুণ বেড়ে যেতে পারে। * আপনি কি একজন দুর্বল সাথির যত্ন নিচ্ছেন? যদি নিয়ে থাকেন, তাহলে এই প্রশ্নগুলোর কোনোটা কি আপনাকে দুশ্চিন্তায় ফেলে: ‘আমার সাথির স্বাস্থ্যের আরও অবনতি হলে কীভাবে আমি সেটার সঙ্গে মোকাবিলা করব? কতদিন আমি আমার সাথির যত্ন নিয়ে যেতে এবং একইসঙ্গে রান্নাবান্না, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ ও চাকরি করে যেতে পারব? কেন আমার এইরকম মনে হয় যে, এটা আমার সাথির প্রতি না ঘটে আমার প্রতি ঘটা উচিত ছিল?’

অন্যদিকে, আপনি যদি অসুস্থ সাথি হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি হয়তো ভাবতে পারেন: ‘আমি যদি আমার নিজের দায়িত্বভার বহন করতে না পারি, তাহলে কীভাবে আমি আত্মসম্মান বজায় রাখতে পারব? আমার অসুস্থতার কারণে আমার সাথি কি আমার ওপর বিরক্ত হয়? দম্পতি হিসেবে আমাদের সুখ কি হারিয়ে গিয়েছে?’

দুঃখের বিষয় যে, দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতাজনিত চাপের কারণে কিছু বিয়ে টিকে থাকেনি। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, আপনার বিয়ে ব্যর্থ হবেই।

দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা সত্ত্বেও অনেক বিয়ে টিকে থাকে এবং এমনকী সফলও হয়। উদাহরণস্বরূপ, ইয়োশিয়াকি ও কাজুকোর কথা বিবেচনা করুন। মেরুদণ্ডে আঘাত পাওয়ার কারণে ইয়োশিয়াকি কারো সাহায্য ছাড়া এমনকী সামান্য নড়াচড়াও করতে পারেন না। কাজুকো ব্যাখ্যা করেন: “সমস্ত বিষয়েই আমার স্বামীর সাহায্যের প্রয়োজন হয়। তার যত্ন নেওয়ার ফলে আমার ঘাড়, কাঁধ এবং হাত সবসময় ব্যথা করে আর আমাকে চিকিৎসার জন্য নিয়মিতভাবে একটা অর্থোপেডিক হাসপাতালে যেতে হয়। প্রায়ই আমার মনে হয় যে, যত্ন নেওয়া অনেক ক্লান্তিকর।” কিন্তু সমস্যা সত্ত্বেও, কাজুকো বলেন: “এক দম্পতি হিসেবে আমাদের বন্ধন আরও শক্তিশালী হয়েছে।”

তাহলে, এই ধরনের পরিস্থিতিগুলোতে সুখী হওয়ার চাবিকাঠি কী? একটা বিষয় হল যে, যারা তাদের বিয়েতে যথেষ্ট পরিতৃপ্তি এবং সন্তুষ্টি বজায় রাখে, তারা অসুস্থতাকে শুধুমাত্র অসুস্থ সাথির ওপরই নয় বরং একটা দম্পতি হিসেবে তাদের দুজনের ওপর আসা এক আক্রমণ হিসেবে দেখে থাকে। সর্বোপরি, একজন সাথি যদি অসুস্থ হন, তাহলে উভয়েই গভীরভাবে প্রভাবিত হয়, এমনকী যদিও তা ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে। স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে পরস্পর নির্ভরশীল এই সম্পর্ক সম্বন্ধে আদিপুস্তক ২:২৪ পদে এভাবে বর্ণনা করা হয়েছে: “মনুষ্য আপন পিতা মাতাকে ত্যাগ করিয়া আপন স্ত্রীতে আসক্ত হইবে, এবং তাহারা একাঙ্গ হইবে।” তাই, একজন সাথি যখন ক্রমাগত শারীরিক অসুস্থতায় ভোগেন, তখন সমস্যার সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য স্বামী ও স্ত্রী উভয়েরই একসঙ্গে কাজ করা অতীব গুরুত্বপূর্ণ।

অধিকন্তু, গবেষণা দেখায় যে, যে-দম্পতিরা দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতার মুখোমুখি হয়েও এক উত্তম সম্পর্ক বজায় রাখে, তারা তাদের পরিস্থিতিকে মেনে নেয় এবং সেটার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার কার্যকারী উপায়গুলো সম্বন্ধে শেখে। মোকাবিলা করার যে-দক্ষতাগুলো তারা শিখেছে, সেগুলোর অনেকই বাইবেলে প্রাপ্ত চিরন্তন উপদেশের সমরূপ। নীচে দেওয়া তিনটে পরামর্শ বিবেচনা করুন।

একে অন্যের প্রতি বিবেচনা দেখান

“এক জন অপেক্ষা দুই জন ভাল,” উপদেশক ৪:৯ পদ বলে। কেন? কারণ ১০ পদ ব্যাখ্যা করে, “তাহারা পড়িলে এক জন আপন সঙ্গীকে উঠাইতে পারে।” আপনি কি উপলব্ধিপূর্ণ অভিব্যক্তিগুলোর দ্বারা ‘আপনার সঙ্গীকে ওঠান?’

আপনি কি পরস্পরকে ব্যবহারিক উপায়ে সাহায্য করার বিভিন্ন উপায় খুঁজতে পারেন? ইয়ং, যার স্ত্রীর শরীরের কিছুটা অংশ পক্ষাঘাতগ্রস্ত, তিনি বলেন: “আমি প্রতিটা মুহূর্তে আমার স্ত্রীর প্রতি বিবেচনা দেখানোর চেষ্টা করি। যখন আমার পিপাসা পায়, তখন আমি মনে করি যে, তারও হয়তো পিপাসা পেয়েছে। আমি যদি বাইরে গিয়ে চমৎকার দৃশ্য দেখতে চাই, তাহলে তাকেও জিজ্ঞেস করি যে, সে আমার সঙ্গে যেতে চায় কি না। আমরা কষ্ট ভাগাভাগি করে নিই এবং একসঙ্গে পরিস্থিতি সহ্য করি।”

অন্যদিকে, আপনি যদি আপনার সাথির কাছ থেকে যত্ন লাভ করে থাকেন, তাহলে এমন কিছু বিষয় কি রয়েছে, যেগুলো নিজের স্বাস্থ্যকে ঝুঁকির মুখে না ফেলেই আপনি নিজে নিজে করতে পারেন? যদি পারেন, তাহলে এটা আপনার আত্মমর্যাদাবোধকে বৃদ্ধি করতে এবং ক্রমাগত যত্ন নিয়ে যাওয়ার জন্য আপনার সাথির ক্ষমতার ক্ষেত্রে হয়তো অবদান রাখতে পারে।

আপনার সাথির প্রতি বিবেচনা দেখানোর সর্বোত্তম উপায়টা আপনি জানেন এমনটা ধরে নেওয়ার পরিবর্তে, তাকেই জিজ্ঞেস করুন না কেন যে, কোন বিষয়টা করলে তিনি সবচেয়ে বেশি খুশি হবেন? শুরুতে উল্লেখিত ন্যান্সি পরিশেষে তার স্বামীকে বলেছিল যে, পরিবারের আর্থিক অবস্থা সম্বন্ধে না জানার কারণে সে কতটা আঘাত পেয়েছে। এখন তার স্বামী এই বিষয়ে আরও খোলাখুলি আলোচনা করার আপ্রাণ চেষ্টা করেন।

এটা করে দেখুন: যে-উপায়গুলোতে আপনার সাথি আপনার বর্তমান পরিস্থিতিকে আরেকটু সহজ করে তুলতে পারে বলে আপনি মনে করেন, তার একটা তালিকা তৈরি করুন এবং আপনার সাথিকেও তা করতে বলুন। এরপর তালিকাগুলো অদল-বদল করুন। আপনাদের প্রত্যেকেরই এমন একটা বা দুটো প্রস্তাবনা বেছে নেওয়া উচিত, যেগুলোকে বাস্তবসম্মতভাবে সম্পাদন করা যেতে পারে।

এক ভারসাম্যপূর্ণ তালিকা রাখুন

“সকল বিষয়েরই সময় আছে,” বিজ্ঞ রাজা শলোমন লিখেছিলেন। (উপদেশক ৩:১) কিন্তু, কোনো দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা পারিবারিক তালিকার ওপর ব্যাঘাত সৃষ্টিকারী প্রভাব ফেলে বলে, এক ভারসাম্যপূর্ণ তালিকা বজায় রাখা অসম্ভব বলে মনে হতে পারে। অন্ততপক্ষে কিছুটা ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য আপনি কী করতে পারেন?

আপনাদের হয়তো একত্রে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত গুরুতর উদ্‌বিগ্নতা থেকে মাঝে মাঝে বিরত থাকতে হবে। অসুস্থ হওয়ার আগে আপনারা একসঙ্গে করতেন এমন কিছু বিষয় কি এখনও উপভোগ করতে পারেন? যদি না পারেন, তাহলে আপনারা নতুন কোন কাজকর্ম করার চেষ্টা করতে পারেন? এটা হতে পারে একসঙ্গে পাঠ করার মতো সহজ কিছু অথবা একটা নতুন ভাষা শেখার মতো কঠিন কিছু। অসুস্থতা যে-বিষয়গুলো একসঙ্গে করায় বাধা দেয় না, সেগুলো করা আপনাদের “একাঙ্গ” বন্ধনকে শক্তিশালী করবে—আর আপনাদের সুখকে বৃদ্ধি করবে।

ভারসাম্য বজায় রাখার আরেকটা সহায়ক হল অন্যদের সঙ্গে মেলামেশা করা। হিতোপদেশ ১৮:১ পদে বাইবেল বলে: “যে পৃথক্‌ হয় সে নিজ অভীষ্ট চেষ্টা করে, এবং সমস্ত বুদ্ধিকৌশলের বিরুদ্ধে উচ্চণ্ড হয়।” আপনি কি এই পদটিতে লক্ষ করেছেন যে, পৃথক হওয়া মনের ওপর এক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে? এর বৈসাদৃশ্যে, মাঝে মাঝে অন্যদের সঙ্গে মেলামেশা করা আপনার মনকে সতেজ করতে ও মানসিক দৃষ্টিভঙ্গিকে পুনর্স্থাপিত করার ক্ষেত্রে সাহায্য করতে পারে। আপনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য কাউকে আমন্ত্রণ জানানোর পদক্ষেপ নিন না কেন?

কখনো কখনো, যে-সাথি যত্ন নিচ্ছেন, তার পক্ষে ভারসাম্য বজায় রাখা একটা সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। কেউ কেউ অতিরিক্ত কাজের দায়িত্ব নিয়ে থাকে, ধীরে ধীরে ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং নিজেদের স্বাস্থ্যকে ঝুঁকির মুখে ফেলে। পরিশেষে দেখা যায় যে, তারা হয়তো এমনকী তাদের প্রিয় সাথির ক্রমাগত যত্ন নিতেও অসমর্থ হয়ে ওঠে। তাই, আপনি যদি দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতায় ভুগতে থাকা একজন সাথির যত্ন নিয়ে থাকেন, তাহলে আপনার ব্যক্তিগত প্রয়োজনগুলোকে উপেক্ষা করবেন না। নিজেকে সতেজ করার জন্য নিয়মিতভাবে নিরিবিলি সময় আলাদা করে রাখুন। * কেউ কেউ দেখেছে যে, তাদের উদ্‌বেগগুলো নিয়ে সময়ে সময়ে সমলিঙ্গের কোনো নির্ভরযোগ্য বন্ধুর সঙ্গে কথা বলা উপকারজনক।

এটা করে দেখুন: আপনার সাথির যত্ন নেওয়ার সময় আপনি যে-বাধাগুলোর মুখোমুখি হন, একটা কাগজে সেগুলোর তালিকা তৈরি করুন। এরপর সেগুলো কাটিয়ে ওঠার কিংবা সেগুলোর সঙ্গে আরও কার্যকারীভাবে মোকাবিলা করার জন্য আপনি যে-পদক্ষেপগুলো নিতে পারেন, সেগুলোর একটা তালিকা তৈরি করুন। সেগুলো নিয়ে অতিরিক্ত বিশ্লেষণ করার পরিবর্তে, নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, ‘পরিস্থিতির উন্নতি করার সবচেয়ে সহজ ও স্পষ্ট উপায় কোনটা?’

এক ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখার চেষ্টা করুন

বাইবেল সতর্ক করে: “তুমি বলিও না, বর্ত্তমান কাল অপেক্ষা পূর্ব্বকাল কেন ভাল ছিল?” (উপদেশক ৭:১০) তাই কী হতে পারত, তা নিয়ে চিন্তা করা এড়িয়ে চলুন। মনে রাখবেন যে, এই জগতে সমস্ত সুখই কোনো না কোনোভাবে সীমাবদ্ধ। মূল চাবিকাঠি হল, আপনার পরিস্থিতিকে মেনে নেওয়া ও যথাসম্ভব সেটাকে সামলানোর চেষ্টা করা।

এই ক্ষেত্রে কী আপনাকে এবং আপনার সাথিকে সাহায্য করতে পারে? আপনাদের আশীর্বাদগুলো নিয়ে একসঙ্গে আলোচনা করুন। আপনার স্বাস্থ্যের এমনকী সামান্য উন্নতিতেও আনন্দ করুন। প্রতীক্ষা করে থাকার মতো বিষয়গুলো খুঁজুন আর পৌঁছানো যায় এমন লক্ষ্যগুলো একসঙ্গে স্থাপন করুন।

শোজি এবং আকিকো নামে এক দম্পতি ওপরের পরামর্শ কাজে লাগিয়ে ভালো ফল পেয়েছে। একসময় আকিকোর ফাইব্রোমাইয়ালজিয়া (এক ধরনের পেশীর রোগ) ধরা পড়ার পর, তাদেরকে পূর্ণসময়ের খ্রিস্টীয় পরিচর্যার এক বিশেষ কার্যভার ছেড়ে দিতে হয়েছিল। তারা কি হতাশ হয়ে পড়েছিল? স্বাভাবিকভাবেই, হয়েছিল। তবুও, এইরকম পরিস্থিতির শিকার এমন যেকোনো ব্যক্তিকে শোজি পরামর্শ দেন: “যে-কাজগুলো আপনি আর করতে পারেন না, সেগুলো নিয়ে চিন্তা করে নিরুৎসাহিত হবেন না। এক ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখুন। এমনকী আপনাদের দুজনের যদি কোনো একদিন স্বাভাবিক জীবনেযাপনে ফিরে যাওয়ার আশাও থাকে, তবুও এখনই আপনাদের যে-জীবন রয়েছে, সেটার ওপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করুন। আমার ক্ষেত্রে সেটার অর্থ হল, আমার স্ত্রীর প্রতি মনোযোগ দেওয়া এবং তাকে সাহায্য করা।” এই ধরনের ব্যবহারিক পরামর্শ আপনাকেও সাহায্য করতে পারে, যদি আপনার সাথির বিশেষ যত্নের প্রয়োজন হয়ে থাকে। (w০৯-E ১১/০১)

[পাদটীকাগুলো]

^ কিছু নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।

^ এই প্রবন্ধ সেই পরিস্থিতিগুলো নিয়ে আলোচনা করে, যেখানে একজন সাথি ক্রমাগত কোনো শারীরিক অসুস্থতায় ভোগেন। কিন্তু, যে-দম্পতিরা দুর্ঘটনা কিংবা হতাশার মতো কোনো আবেগগত সমস্যার কারণে শারীরিক সমস্যাগুলোর সঙ্গে মোকাবিলা করছে, তারাও এই বিষয়বস্তু প্রয়োগ করার মাধ্যমে সাহায্য লাভ করতে পারে।

^ আপনার পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে, স্বাস্থ্যকর্মী বা অপেশাদারি সমাজকর্মীদের কাছ থেকে অন্ততপক্ষে দিনের বা সপ্তাহের কিছু সময়ের জন্য সাহায্য নেওয়ার কথা চিন্তা করা হয়তো উপযুক্ত হতে পারে।

নিজেকে জিজ্ঞেস করুন . . .

আমার এবং আমার সাথির জন্য এখন কী করা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন?

▪ অসুস্থতা নিয়ে বেশি কথা বলা

▪ অসুস্থতা নিয়ে কম কথা বলা

▪ বেশি উদ্‌বিগ্ন না হওয়া

▪ একে অন্যের প্রতি আরও বেশি বিবেচনা দেখানো

▪ অসুস্থতা ছাড়াও পরস্পরের প্রতি আগ্রহ দেখানো

▪ অন্যদের সঙ্গে আরও বেশি মেলামেশা করা

▪ পারস্পরিক লক্ষ্য স্থাপন করা

[১১ পৃষ্ঠার চিত্র]

আপনাদের জীবনে ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য আপনারা কি একসঙ্গে কোনো শখ উপভোগ করতে পারেন?